DSE
দুটি এশিয়ান ট্যুরের শিরোপাজয়ী তিনি। ২০১০ সালে ব্রুনেই ওপেন এবং ২০১৩ সালে ইন্ডিয়ানের শিরোপা জিতেছিলেন সিদ্দিকুর রহমান
এবার শ্রীলঙ্কাও পারেনি বাংলাদেশের জয়রথ থামাতে। এএইচএফ কাপ হকি টুর্নামেন্টে অপরাজিত থেকেই শিরোপা জিতে
সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে আগের ৪ ম্যাচের সব ক’টিতেই জিতেছিল বাংলাদেশ। স্বাভাবিকভাবে এশিয়ান হকি ফেডারেশন
অনূর্ধ্ব-১৮ এশিয়া কাপ হকি টুর্নামেন্টে দারুণ সূচনা করেছে বাংলাদেশ। শক্তিশালী ভারতকে ৫-৪ গোলে হারিয়ে আসরটি শুরু করেছে স্বাগতিকরা
সাত বছর আগে অলিম্পিক আয়োজনের লড়াইয়ে রিও ডি জেনিরো জিতেছিল বিশাল ব্যবধানে। শেষ রাউন্ডে স্পেনের মাদ্রিদকে দ্বিগুণেরও বেশি ভোটে হারানোর পর আনন্দে কেঁদে
জমকালো সমাপনী অনুষ্ঠান ও টোকিওর কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে অলিম্পিকের পতাকা হস্তান্তরের মধ্যে দিয়ে পর্দা নামলো রিও অলিম্পিকের। এটি ছিল অলিম্পিক গেমসের ৩১তম আসর। ৩২তম আসর বসবে জাপানে
অলিম্পিকে আর কখনো দেখা যাবে না অদৃশ্য তীর ছোড়ার ভঙ্গি। দেখা যাবে না সবার আগে ফিনিশিং লাইন ছুঁয়ে বুকে আঘাত করতে করতে রণহুংকার। ‘লাইটনিং বোল্ট’ আর ঝলসে উঠবে না ক্রীড়া মহাযজ্ঞে
‘আমিই সেরা’- কথাটা আনুষ্ঠানিকভাবে বলার জন্য ৪x১০০ মিটার রিলের স্বর্ণপদকের জন্যই অপেক্ষা করছিলেন উসাইন বোল্ট। দলগত এই ইভেন্টের স্বর্ণ জয়ের পর তাই আর কোনো দ্বিধা
গেলো বছর বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে সোনা জিততে পারেননি। এই সময়ের ফেভারিট গেনজেবা দিবাবাই হয়েছিলেন চ্যাম্পিয়ন। কিন্তু রিওর অলিম্পিকে এসে মধুর প্রতিশোধ নিলেন কেনিয়ার ফেইথ
সান্তিয়াগো লাঙ্গে সোনা জিতেছেন। কিন্তু কোনটা আসলে মূল খবর? ক্যান্সার জয় করে সোনা জিতেছেন। তার দুই ছেলেও রিওর অলিম্পিকে অংশ নিচ্ছেন। তারা কিছু জিততে পারেননি
অলিম্পিকে বাংলাদেশের নাম লেখানো ১৯৮৪ সালে। লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিক দিয়েই বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রীড়াযজ্ঞে লাল-সবুজের দেশের সূচনা। সেবার একটি মাত্র ইভেন্টে অংশ নিয়েছিল
রিও অলিম্পিকে বাংলাদেশের শেষ ভরসা ছিলেন সিদ্দিকুর রহমান। অন্য ক্রীড়াবিদদের চরম ব্যর্থতায় তিনি হয়তো কিছু করতে পারেন, এমনই আশায় বুক বেঁধেছিলেন অনেকেই
ভেন্যু বদলেছে, সময় বদলেছে, দর্শক বদলেছে। বদলায়নি ১০০ মিটারের সঙ্গে উসাইন বোল্টের সম্পর্ক। আগের দুবারের কীর্তি রিও অলিম্পিকেও টেনে এনেছেন
একবার ভাবুন তো, মাইকেল জনসন দৌড়াচ্ছেন, আর তাঁকে পেছনে ফেলে ফিনিশিং লাইনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন অন্য কোনো স্প্রিন্টার
তৃতীয় লেগে যখন পুলে ঝাঁপ দিলেন, যুক্তরাষ্ট্র তখন দ্বিতীয়। ব্রিটেনই এগিয়ে। কিন্তু মাইকেল ফেল্প্সের মনে তা নিয়ে কোনো শঙ্কার বালাই কি ছিল